বামুনের মেয়ে (BAMUNER MEYE)
একনজরে বামুনের মেয়ে (BAMUNER MEYE)
বামুনের মেয়ে উপন্যাসে শরৎচন্দ্র নিম্নমানের জাতি বৈষম্যবাদকে তুলে ধরতে চেয়েছেন, যা সমাজকে দূষিত ও সংক্রামিত করে তুলেছিল সে সময় । এই সমাজ ব্যবস্থায় প্রেম-ভালবাসা নিতান্তই গুরুত্বহীন; যেখানে ব্যক্তি মানুষের উদারতা নির্ধারিত হয় তার সামাজিক অবস্থান দিয়ে এবং জাতিভেদ প্রথা কিভাবে মনুষ্য সমাজকে অবদমিত করে তাই কথাসাহিত্যিক এখানে বর্ণিত করেছেন । বামুনের মেয়ের একটি উল্লেখযোগ্য চরিত্র রাসমণি । এই রাসমণি একই সঙ্গে প্রচুর- নিষ্ঠুর, লোভী এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন । সেই সময়ের ধ্যান ধারণা, সমাজ ব্যবস্থা সম্পর্কে জানতে বইটর তুলনা নেই ।
- প্রকাশকাল- ১৯৩৪
- পেজ-৫৫
- সাইজ- ০.২৯ এমবি
- লেখক - শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৫ সেপ্টেম্বর ১৮৭৬ - ১৬ জানুয়ারি ১৯৩৮) ছিলেন একজন বাঙালি লেখক, ঔপন্যাসিক, ও গল্পকার। তিনি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় এবং বাংলা ভাষার সবচেয়ে জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। তার অনেক উপন্যাস ভারতবর্ষের প্রধান ভাষাগুলোতে অনূদিত হয়েছে। বড়দিদি (১৯১৩), পল্লীসমাজ (১৯১৬), দেবদাস (১৯১৭), চরিত্রহীন (১৯১৭), শ্রীকান্ত (চারখণ্ডে ১৯১৭-১৯৩৩), দত্তা (১৯১৮), গৃহদাহ (১৯২০), পথের দাবী (১৯২৬), পরিণীতা (১৯১৪), শেষ প্রশ্ন (১৯৩১) ইত্যাদি শরৎচন্দ্র রচিত বিখ্যাত উপন্যাস।বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অপ্রতিদ্বন্দ্বী জনপ্রিয়তার দরুন তিনি 'অপরাজেয় কথাশিল্পী' নামে খ্যাত। (বিস্তারিত- উইকিডিয়া)
Comments